পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য হচ্ছে। সচ্ছল পরিবারের ছেলে মেয়েরা অনলাইনে বা গ্রূপে ক্লাস করার পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। কাজে লাগাক, না লাগাক সুযোগ তো পাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে সচেতন বাবা মা গ্রূপে ছেলে মেয়েদের হয়ে প্রশ্ন করছেন। কিন্তু দরিদ্র পরিবারের মেধাবী ছেলে মেয়েরা যাঁদের স্মার্টফোন ব্যবহারের কোন সামর্থ্য নেই, উপায় নেই তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছে অনলাইন বা গ্রপের ক্লাস থেকে। ওরা এই সুযোগ পেলে নিজেদেরকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের সাথে সম্পৃক্ত করে আরো ভালো রেজাল্টের দিকে এগিয়ে যেত।

Read more


এই লকডাউনে বছর খানেক স্কুল বন্ধ থাকায় এই ধরণের পড়ুয়ারা পড়াশুনা থেকে অনেক দূরে চলে গেছে। যা শিখেছিল সব ভুলে গেছে। তাছাড়া এবার একটি বড় অংশের আভিভাবক আভিভাবিকা ভেবেছেন পরের ক্লাসে উঠতে যখন হবেই না, পড়ে বা পড়িয়েই লাভ কি? লক ডাউনে স্কুল বন্ধ থাকায় অষ্টম থেকে দশম শ্রেণীর অনেক মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। কিছু ছেলে ইট ভাটায় কাজ করতে শুরু করেছে। কেউ কেউ আত্মীয় স্বজনের সাথে রাজমিস্ত্রির জোগাড়ে হয়ে বাইরের রাজ্যে চলে গেছে। লক ডাউনে এই সব পড়ুয়াদের পড়াশুনার ক্ষতি সব থেকে বেশি হয়েছে। স্কুল শুরু হওয়াটা কি জরুরী নয়?

Read more


মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, স্কুল খোলা হবে, নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী অবধি। কিন্তু এতোদিন কিভাবে চলেছে? কি বলছেন একজন সরকারি স্কুলের শিক্ষক? আসুন একটু দেখে নেওয়া যাক, কি চাইছেন বহু শিক্ষক? এই যে সমাজের এক অংশের মানুষ ভাবছেন, শিক্ষকেরা বসে বসে মাইনে নিচ্ছেন, তাঁরা কি তাই চাইছেন?

Read more